পিএইচডি ডিগ্রীধারীদের জন্য বিসিএস কোটা তৈরী করা উচিত। এক্ষেত্রে বয়সের সীমা ৩৫ করা যেতে পারে। দেশের জন্য এসব মেধাবীদের ও কাজে লাগানো উচিত। যেভাবে পিএইচডি ডিগ্রীধারীদের সংখ্যা বাড়ছে তাতে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসা জরূরী।
১) চিকিতসকদের জন্য গবেষনা আবশ্যক করা জরূরী। অথবা প্রমোশনের জন্য আবশ্যক করা উচিত।
২) চিকিতসা ক্ষেত্রে এমডি-পিএইচডি বা পিএইচডি-এমডি
ডিগ্রীর সিস্টেম চালু করা যেতে পারে, এতে একদিকে চিকিতসকদের শুন্যতা পূরন হবে, অপরদিকে চিকিতসা ক্ষত্রে গবেষনার দ্বার উম্মুক্ত হবে।
৩) স্ব-উদ্যগে ব্যবসা বা ছোট ছোট প্রাইভেট কোম্পানীকে উতসাহের ব্যবস্থা করা করা যেতে পারে। যাতে শিক্ষিত শ্রেনী নিজেদের মেধা ব্যবহার করে কর্মসংস্থান তৈরী করতে পারে এবং দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারে।
৪) শিক্ষিত বেকার দের সংখ্যা এবং শিক্ষাখাতে ব্যয় কমাতে টেকনিক্যালের শিক্ষার প্রসার করে অল্প সময়ে চাকুরীর সুযোগ তৈরী করা যেতে পারে এতে করে উচ্চ শিক্ষায় বেশি জনশক্তি/অপ্রয়োজনীয় জনশক্তির প্রবেশ হ্রাস পাবে। শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যয় কমে যাবে পাশাপাশি ইনকাম ট্যাক্সের ব্যবস্থা সর্বক্ষেত্রে চালু করলে একটা ব্যালান্স সিস্টেম তৈরী হবে।
…………………………………………