How to Have a Pure Nafs? | Lesson from Surah Ash Shams Tafsir by brother Nouman Ali Khan |
How to Have a Pure Nafs? | Lesson from Surah Ash Shams Tafsir by brother Nouman Ali Khan |
কাকতলীয় হলেও সত্য জীবনের বেশির ভাগ ঘটনার সাথে এই আদ্য অক্ষরের মানুষ এবং স্থান/জায়গা গুলো জড়িয়ে আছে।
আমার বংশীয় টাইটেল “সরকার”
জন্ম “সোনাখুলী” গ্রামে
থানা “সৈয়দপুর”
আমার প্রাইমারী স্কুলের
প্রধান শিক্ষকের নাম “শাহজাহান”
প্রাইমারী শেষ করে হাইস্কুলে ভর্তি হওয়ার সময়
স্কুলের অপশন ছিলো টেকনিক্যাল নয়ত ক্যান্ট পাবলিক। ক্যান্টে ভর্তি হয়েছিলাম, কিন্তু ইচ্ছে ছিলো টেকনিক্যাল স্কুলে। টেকনিক্যালে অপেক্ষামান তালিকায় ছিলাম।
যে ব্যক্তি ভর্তি হতে খুব সাহায্য করেছিলেন তিনি ছিলেন সৈয়দপুরের ডাঃ “সাত্তার” হোসেন।
এরপর ভর্তির দুবছর পর প্রিন্সিপাল হিসেবে পেয়েছিলাম, “সালাম” স্যার কে।
স্কুলে যাতায়াতে যে ভাইটি মাঝে মাঝে নিজের সাইকেলে উঠিয়ে বাসায় নিয়ে যেতেন উনি হলেন “সবুজ” ভাই।
স্কুলে যে স্যারকে বেশি ক্লাশ টিচার হিসেবে পেয়েছিলাম “সিদ্দিক” স্যার।
কলেজে যে ম্যাডাম সবচেয়ে বেশি পড়াশোনার খোজ নিতেন, যিনি ইসলামের ব্যাপারে সচেতন হতে অনুপ্রেরনা দিয়েছিলেন,
“সুলতানা জেসমিন” ম্যাডাম।
যে স্যারটি এক পরীক্ষায় খাতা নিয়েছিলেন “সারোয়ার জাহান”
কলেজ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে যে ছাত্রাবাসে বেশি ছিলাম তার নাম “সালাফিয়া”
সেই ছাত্রাবাস ছিলো মসজিদের সেই মসজিদের সভাপতির নাম ছিলো “সাত্তার”
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে যে স্যার বায়োকেমিষ্ট্র পড়তে পরামর্শ দিয়েছিলেন, যারা অনুপ্ররনা ইয়ার লস না দিয়ে বায়োকেমিষ্ট্রি পড়েছিলাম উনি কলেজের সেই “সালাম” স্যার।
বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সমিতির/সংগঠনের সাথে প্রথম থেকে জড়িত ছিলাম, “সৈয়দপুর সমিতি”।
তৃতীয় বর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় হলে উঠে হলে সীট পেতে সাহায্য করেছিলেন শিবিরের হল সভাপতি “সাত্তার” ভাই।
ইসলামী সংগঠনের সাথে জড়িয়ে পড়েছিলাম, যে ভাই ইসলামী মানোন্নয়ের জন্য শফথ দিয়েছিলেন, “সালেহী” ভাই।
দেশের পড়াশোনা শেষ করে দেশের বাইরে যে দেশে পড়তে আসলাম সেটি হলো “সুইডেন”
সুইডেনে প্রথম যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই তার নাম “Skovde”
Skovde থেকে যেখানে থাকতে আসলাম সে জায়গার নাম “স্টকহোল্ম”
স্টকহোল্মের যে জায়গায় সবচেয়ে বেশি ছিলাম, “স্যাতরা”
বায়োমেডিসিন এ মাস্টার্স শেষ করে যার কাছে থিসিস করেছিলাম, “ড. শহিদুল ইসলাম”
সে হসপিটালে মাস্টার্স থিসিস করি “সোদার খুইহুসেট”
সুইডেনে যে ভাই মাঝে মাঝে পরামর্শ দিতেন গবেষনার বিষয়ে উনি হলেন “সাইফুল” ভাই।
যার ভালো রিকমেন্ডেইশন পিএইচডি পজিশন পাইতে সাহায্য করেছে তিনি হলেন আমার মাস্টার্স সুপারভাইজর “শহিদুল ইসলাম”
স্টকহোল্ম থেকে উপশালায় চলে আসার পর যে জায়গায় আছি তার নাম, “স্যান্ডেলস গতান”
যার বাড়িতে আছি তার নাম “সাদেকুল ইসলাম”
হয়ত জীবনের সামনের দিন গুলোতে “স” “শ” য়েরা এভাবেই ঘোরাঘোরি করবে। 🙂 😉
Companion of Prophet Muhammad , Khalid ibn El Waleed narrated the following:
A Bedouin came one day to the Prophet and said to him, “O, Messenger of God! I’ve come to ask you a few questions about the affairs of this life and the Hereafter. “
The Prophet responded Ask what you wish.
Imam El Mustaghfiri said: “I have never heard a tradition more comprehensive of the beauties of religion, and more beneficial than this hadith. It collects all the good things of Islam but not put to use.” (Related by Imam Ibn Hambal)
যে কারনে আওয়ামীলীগ মরিয়াঃ
১) বিএনপি-জামায়াত নিরংকুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারবেনা ফলে সংবিধান পরিবর্তন করে আওয়ামীলীগের নেতাদের বিচার করতে পারবেনা। কারন আওয়ামীলীগ ক্ষমতা থেকে যাওয়ার আগে আর একবার সংবিধান সংশোধন করবে।
২) যদি কোন ক্রমে বিএনপি-জামায়াত জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে যায় এবং আওয়ামীলীগের নেতাদের বিচার করতে উদ্যগী হয় তাহলে আওয়ামীলীগ দেশে চরম বিশৃংখলা সৃষ্টি করবে, দেশের জনগনকে জিম্মি করে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষন করবে ভারতের লবিংয়ের মাধ্যমে যা বিএনপি-জামায়াত জোট এখন করতে পারছেনা।
৩) দেশের অর্থনীতিকে ভংগুর করে রেখে বৈদেশিক নির্ভরশীলতা বৃদ্ধি পাবে ফলে দাতাদের অসন্তুষ্টি করে ভবিষ্যত বিএনপি-জামায়াত জোট আওয়ামীলীগের কিছুই করতে পারবে না।
৪) আওয়ামীলীগের কাছে ভায়োলেন্স ছাড়া রাজনীতি নেই, আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে ভায়োলেন্স করে আর ক্ষমতায় এসে ও ভায়োলেন্স করা, অনেকটা মার মার কাট কাট টাইপের, আওয়ামীলীগের বেশিরভাগ নেতা-কর্মী এই রকম স্বভাবের। ফলে আওয়ামীলীগ ভালো করেই জানে যে বিএনপি-জামায়াত কোনদিনঐ দেশের মানুষকে জিম্মি করবেনা আর যেহেতু ঐপথে হাটবে না সেহেতু আওয়ামীলীগের বিচার করার কেউ নেই।
৫) আওয়ামীলীগ ভেবে দেখেছে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে লড়াই করার চেয়ে ক্ষমতায় থেকে লড়াই করা অনেক বেশি ফলপ্রসু আর তাই ক্ষমতায় থেকেই বিরোধীদলকে নাস্তানাবুদ করছে।
বাংলাদেশের মানুষ হলো শক্তের ভক্ত নরমের জম। বাংলাদেশের রাজনীতি করতে হলে কিছুটা মার-মার কাট কাট টাইপের না হলে মাইরা খাওয়া লাগে যেমনটা হচ্ছে বিরোধী দলের ক্ষেত্তে।
তাহলে করনীয় কি?
পড়ন্তু বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে, মিডলক্লাশ সমাজের মত উদারপন্থি ইসলামী বা উদারপন্থী মিশ্রিত দল ছাড়া সুফল বয়ে আনা সম্ভব নয়। এটি সম্ভব নয় অনেক কারন আছে। বাংলাদেশের মানুষের ইসলামী নলেজ, বাংলাদেশের সমাজেন বিদ্যমান নানা রকম প্রথার কারনে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ নামাজ-কালাম পড়াকেই ইসলাম বলে জানে, এই বুঝার পরিবর্তন না এনে ইসলামী হুকুমাত কায়েমের রাজনীতি করলে জয়ী হতে আরো অনেক সময় লাগবে। অতি সংক্ষেপে বললে বলতে হয়, বাংলাদেশে দরকার উদারপন্থী একটি রাজনৈতিক দল।
অনেকে বলবে, জামায়াতের গ্রহন যোগ্যতা বেড়েছে না বাড়লে উপজেলা নির্বাচনে এত আসন কিভাবে পেলো। কথা ঠিক আছে, তবে এই জয় শুধুমাত্র ঘোষনা পর্যন্তই থাকবে জয়ের সুফল ঘরে আনতে বা সেটাকে কাজে লাগিয়ে ক্ষমতা অর্জন করার চিন্তা কেবল অধরাই থাকবে। যখনই ইসলামী দল ক্ষমতার কাছাকাছি যাবে তখনই তাদের জন্য চরম বিরোধীতা শুরু হবে দেশ বিদেশী চক্রান্তে।
তাহলে কি বাংলাদেশে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েম সম্ভব নয়?
সম্ভব অবশ্যই তবে তার জন্য তৃণমূল পর্যায়ে অনেক কাজ করা দরকার, সমাজের বিভিন্ন কাজে সক্রিয় অংশগ্রন বাড়ানোর মাধ্যমে ইসলামের দাওয়াত মানুষের কাছে পৌছানো, ইসলামের সঠিক বুঝ আগে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে, তা না হলে আন্দোলনের বিজয় হয়ত আধরাই থাকবে।